স্টাফ রিপোর্টারঃ
তিন ছেলেকে জড়িয়ে এলাকার চিহ্নিত রাজাকার পরিবারের সন্তান এবং দূস্কৃতিকারীদের মদদে এবং এলাকার সাধারণ মানুষের প্রিয়, প্রতিষ্ঠান, বীরদল এন.এম.একাডেমীতে সংবাদ সম্মেলন এবং মিথ্যা ষড়যন্ত্রের প্রকাশের প্রতিবাদ জানিয়েছে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সদর ইউনিয়নের, বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাবাহিনীর অবঃ প্রাপ্ত সদস্য, ফখরুল ইসলাম তিনি বলেন আমার প্রথম বড়ো ছেলে শিক্ষিত এবং প্রাইভেট ঔষধ কোম্পানীতে চাকুরীরত( ১) এম.জেড. খালেদ, ছাত্রলীগ থেকে আওয়ামিলীগ ত্যাগী নিবেদিত তৃণমূল ওয়ান ইলেভেন এবং রাজপথে নির্যাতিত এবং বি এন পি, জামায়াত সরকারের আমলে হামলা মামলা কারাগার এবং নির্যাতন এর স্বীকার আওয়ামিলীগ এর আদর্শিক রাজনীতি এবং সততা ন্যায়পরায়ণ সামাজিক এবং অরাজনৈতিক ও বিভিন্ন সংগঠন এর সাথে জড়িত এবং সাংবাদিক। নির্ভীক সমাজ কর্মী অন্যায় দূর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার, দিত্বীয় ছেলে মাওলানা, জাহিদুল ইসলাম আলিম পাশ(টাইটেল) এবং কেমিস্ট ফার্মেসী ব্যবসায় দির্ঘ্য দিন থেকে সুনামের সহিত করে আসছে এবং তারই ধারাবাহিকতায় বেসরকারী শিক্ষক এবং সমাজে অনিয়ম অপরাধ এর বিপক্ষে অবস্থান একইভাবে তৃতীয় ছেলে ওহিদুল ইসলাম, সদ্য ডিগ্রি পাশ এবং সাংবাদিকতায় সুনামির সাথে ভুমিকা পালন করে আসছে এবং সে কানাইঘাট উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রয়েছে এলাকায় অনিয়ম অপরাধ নিয়ন্ত্রণে দূর্ণীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার এবং সংবাদ প্রকাশ করে আসিতেছে এমতাবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হওয়ায় এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী মদদ দাতা তাদের পিছু নিয়েছে এমনকি তথাকথিত নামধারী দুজন মুক্তিযোদ্ধা একই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিতিতে আমার এবং আমার সন্তানদের কটাক্ষ গালিগালাজ সহ সন্ত্রাসী বানানোর চেষ্টা করছে এবং উদ্যত স্বভাবের ভাষা প্রয়োগ করে বক্তব্য প্রদান সম্মান হানি প্রতিহিংসার রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ তারা এছাড়া অল্প কিছুদিন আগে আমার বড়ো ছেলে এম.জেড. খালেদ কে অজ্ঞাত মোবাইল নাম্বার থেকে প্রথমে কল এবং পরে হত্যার হুমকি দিয়ে ম্যাসেজ প্রদান করে কথিত অপরাধীরা উক্ত বিষয় আমার ছেলে কানাইঘাট থানার দারস্থ হয়ে, জি ডি (সাধারণ ডায়েরি) করলে ততৎপরবর্তীকালে সরাইবার ব্যুলিং অপরাধের মামলা এবং তদন্ত দুটোই তদন্তাদিন রয়েছে উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন বীরদল ছোটফৌদ পূর্ব গ্রামের, মৃত;মনোওর আলীর পুত্র সিরাজুল ইসলাম, , মামুন রসিদ মামুন, নিপেন চন্দ্র দাস (চন্ডি) মোঃ জার উল্লাহ, সদর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার সেলিম আহমদ ,, একই গ্রামের সামসুল হক সাধুর পুত্র মুহিবুর রহমান, আবুল কালাম, এবাদুর রহমান( বন্দর আব্বাস) আরেক ৫ নং ওয়ার্ডের মেম্বার সাহেদ আহমদ উক্ত ওয়ার্ড এর আব্দুন নুর, বিলাল ডাকাত পুত্র ফরহাদ আহমেদ, নুরাই মিয়া,আলিম উদ্দিন, হুসেন আহমদ, পিতা মৃত,তোতা মিয়া, তৌহিদ আহমদ, ছাত্রলীগ নেতা, মারুফ আহমদে, আব্দুল্লাহ মৃত হানিফ আলীর পুত্র জয়নাল আহমেদ, মৃত মোহাম্মদ আলী মেম্বার পুত্র সেলিম আহমদ সহ আরও অনেক উপস্থিত ছিলেন তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফখরুল ইসলাম আরও জানান এলাকার কিছু চিহ্নিত রাজাকার পরিবারের সন্তান এবং সন্ত্রাসের নেপথ্যে আশ্রয় পশ্রয় দাতা গড ফাদারদের নেতৃত্বে এই সংবাদ সম্মেলন থেকে হুমকি, হামলা, মামলা করার নির্দেশ প্রদান করা হয় তাছাড়া এই কিছুদিন আগে সরকারের দেওয়া বিল/ফসল শ্রেণীর বন্দোবস্থকৃত ও লিজকৃত ভুমি দখল এবং লোট এর প্রতিবাদ করতে তাদেরই ইন্ধনে হামলা সহ আহত হলে পরে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হন আমার ছেলেরা তাছাড়া ভুমিখেকোরা সেখানেও আমার ছেলেদের মেরে রক্তাক্ত জখম করে আবার উউল্টো মামলা দিয়েও হয়রানি করেন কিছু সুবিধাভোগী কতিপয় ব্যাক্তি সব শেষে তিনি উল্লেখ করেন স্বাধীনতার ৫২ বছর পর এসেও আতংক এবং ভয়ে জীবন এর জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে আর তার একমাত্র কারণ মুক্তিযুদ্ধ এবং এর সুস্পষ্ট প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে উঠছে একটা শ্রেণীর মানুষ তারা এখন অনেকেই আওয়ামিলীগ এবং মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলে লজ্জায় মাথা উঁচু করে বাচঁতে না পারার আক্ষেপ করেন তাছাড়া তিনি অভিযোগ করেন কিছু সাংবাদিক জামায়াত, বি এন পি,এবং রাজাকার পরিবারের সংশ্লিষ্টতা আছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেন এবং উর্ধ্বতন সরকারী কতৃপক্ষের এবং আওয়ামিলীগ পরিবারের নিবেদিত সকলের নিকট সম্মান এবং মর্যাদা রক্ষার সার্থে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানান।